1. bellal.dabur@gmail.com : Bellal :
  2. rand@rand.com : :
  3. fabriziokuczak1973@int.pl : dante09z931884 :
  4. admin@digontodhara.news : digonto :
  5. digontodhara@gmail.com : digontodhara@gmail.com :
  6. poxomij890@jameagle.com : অনলাইন ডেস্ক : অনলাইন ডেস্ক
  7. expander@stand.com : :
  8. specialsystemuser@stand.com : :
  9. zillurk85@gmail.com : Zillur :
মেয়ের মৃতদেহ মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরলেন বাবা - Digonto Dhara,News
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গণহত্যার অভিযোগে আমু-কামরুলের শুনানি ১৮ ডিসেম্বর নির্ধারিত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিলেন হরভজন কারা অধিদপ্তরের লোগোতে পরিবর্তন, ৭০০ বন্দি রয়ে গেছে পলাতক ঐশ্বরিয়ার জায়গায় আলিয়া: সুযোগ পাওয়ার অদ্ভুত গল্প তিশার খোলামেলা স্বীকারোক্তি: ‘বিয়ে করাটাই ছিল জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল বোনের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে বিতর্কে নার্গিস ফাখরি: চাপের মুখে সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত? বিয়ে নিয়ে খোলামেলা কথা বললেন সাফা কবির বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে আমদানি করছে ২৫ হাজার টন চিনি ঢাকা সফরে আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, সম্পর্কোন্নয়নে আলোচনা প্রত্যাশিত ডিএনএ মিলেছে: মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত”

মেয়ের মৃতদেহ মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরলেন বাবা

  • প্রকাশ কাল : বুধবার, ১৭ মে, ২০২৩
  • ৪৬ জন দেখেছে

ভারতে এবার ঘটে গেল এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অ্যাম্বুলেন্স না দেওয়ায়, মেয়ের মৃতদেহ মোটরসাইকেলে করে বাড়ির আনলেন বাবা। এমন ঘটনায় ব্যথিত হয়েছেন সবাই।

জানা গেছে, অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত ১৩ বছরের মেয়েকে সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন বাবা। সোমবার (১৫ মে) রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন মেয়ে। মেয়েটির মরদেহ বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্যে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে একটি অ্যাম্বুলেন্স চান বাবা।

কিন্তু হাসপাতাল থেকে বাড়ি দূরত্ব প্রায় ৭০ কি.মি. হওয়ায় অ্যাম্বুলেন্স দিতে রাজি হননি
ঐ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আলাদা গাড়ি ভাড়া করে মেয়ের মরদেহ নিয়ে যাওয়ার মত টাকা নেই ছিল তার কাছে। তাই মেয়ের মরদেহ নিয়ে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফেরেন বাবা।

এ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের শাহদোরে। শাহদোল থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে কোটা গ্রামের বাসিন্দা লক্ষ্মণ সিং। ১৩ বছরের মেয়ে মাধুরীকে শাহদোলের এক সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছিলেন তিনি।

মৃত মেয়ের বাবা বলেন, আমরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে একটি অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছিলাম। কিন্তু তারা জানান যে, ১৫ কিলোমিটারের বেশি দূরে বাড়ি হলে অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায় না। আমাদের নিজেদের ব্যবস্থা করে নিতে। টাকার অভাব, কিন্তু মেয়েকে তো বাড়ি নিয়ে যেতে হবে। তাই মেয়ের দেহ মোটরসাইকেলে ঝুলিয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই।

লক্ষ্মণের অসহায়তার খবর পেয়ে সাহায্য করেন শাহদোলের কালেক্টর বন্দনা বৈদ্য। লক্ষ্মণের বাড়ি থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার আগে তাকে ওই ভাবে মেয়ের দেহ নিয়ে যেতে দেখেন বন্দনা। তখনই লক্ষ্মণকে একটি গাড়ির ব্যবস্থা করে দেন তিনি। এমন ঘটনায় নিন্দার ঝড় বইছে ঐ হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এবং ঐ হাসপাতালের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান কালেক্টর বন্দনা বৈদ্য।

সূত্র: এনডিটিভি

খবরটি শেয়ার করুন

এধরনের আরও খবর
© All rights reserved © 2016 digontodhara.news
Theme Customized By BreakingNews