শামীম : গত রবিবার ১৭ মার্চ সাদ্দাম মার্কেট তুষারধারায়। রাত ৮:৪০ ঘটিকার সময়, ফয়সাল আহমেদ রাজু নামের এক ব্যবসায়ীকে ১০ থেকে ১৫ জন লোক আক্রমণ করে ।
ফয়সাল আহমেদ রাজু কালেকশন করে বাসায় যাওয়ার পথে মোটরসাইকেলটি কয়েকজন লোক মিলে থামায় ফয়সাল আহাম্মেদ রাজু তাদের চিনতে পারে তারা কিশোর গ্যাং ডাকাত দলের সদস্য। তখন সে চিল্লাচিল্লি হাউমাউ করে ওঠে তখন তাকে তার মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে তাকে। পিস্তল ঠেকিয়ে বলে একদম চুপ কোন কথা বলবি না। যেভাবে বলি সেভাবে কর না হলে তোকে প্রাণে মেরে ফেলবো । তখন তাকে মেলার পশ্চিম পাশে একটি অফিসে নিয়ে তাকে চেয়ারের সাথে বেঁধে হকি ছুরি হাতুর দিয়ে মারাত্মক ভাবে জখম করে।
তার সাথে থাকা নগদ দুই লক্ষ এগারো হাজার টাকা এবং সাথে থাকা অ্যান্ড্রয়েড ফোন রেডমি নিয়ে নেয়। তাকে তাদের অফিসের পূর্ব পাশে রেখে যায়। স্থানীয় লোকজন দেখে চিনতে পারে । ফয়সাল আহমেদ রাজু পড়ে আছে। সাথে সাথে স্থানীয় লোকজন রাজুর গারর্জিয়ান কে জানায়। ঘটনা স্তরে দেখতে আসে তার বাবা মা। ভাই বোন। বন্ধ বান্ধব এসে দেখে মারাত্মক ভাবে যখম হয়ে পড়ে আছে। স্থানীয় লোকজনের কাছে জানা যায় অফিসটি নিয়ন্তন করেন। নোমান ব্যাপারী । সৈয়দ আল ইমরান। ওমর ফারুক। অফিসে তারায় বসেন এবং নিয়ন্ত্রণ করেন। ভুক্তভোগী জানান। তারা কিশোর গ্যাং এবং ডাকাত দলের সদস্য। লিডার হচ্ছে নোমান ব্যাপারী (৩৫) দেলোয়ার হোসেন ।(৫০)সৈয়দ আল ইমরান।(২৭) ওমর ফারুক (৩২) বাকি যারা আছেন তারা কিশোর গ্যাং এবং ডাকাত দলের সদস্য। রাকিব (২৫) রবিন (২৩)পিচ্চি রবিন (২৫)মোটা রাকিব (২৪)শান্ত (২৩)মাসুদ গাজী (৩০)হাসান সরকার (২৮) সৈয়দ আল ইমরান (২৬) ডি এম জনি (৩৬)জাহিদুল ইসলাম তামিম (২৬) ( ২৭ )পিচ্চি রাকিব (২২) ও মাসুদ (৩২) ওরফে টাকলা মাসুদসহ ১০-১৫ জন অজ্ঞাত ভুক্তভোগীর জানান তার উপর প্রাণ নাশক হামলা চালায়। পরবর্তীতে ফয়সাল আহমেদ রাজুর তার বাবা মা ভাই বোন বন্ধু বান্ধব নিয়ে যায়। সাইনবোর্ড প্রো-একটিভ মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হলে। ডাক্তার রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক জানিয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।
Leave a Reply