1. bellal.dabur@gmail.com : Bellal :
  2. rand@rand.com : :
  3. admin@digontodhara.news : digonto :
  4. digontodhara@gmail.com : digontodhara@gmail.com :
  5. rbtv2020@gmail.com : muskan2050 :
  6. zillurk85@gmail.com : Zillur :
মুগদা থানার এরিয়ায় প্রকাশ্যে চলছে জুয়া খেলা - Digonto Dhara,News মুগদা থানার এরিয়ায় প্রকাশ্যে চলছে জুয়া খেলা - Digonto Dhara,News
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন

মুগদা থানার এরিয়ায় প্রকাশ্যে চলছে জুয়া খেলা

  • প্রকাশ কাল : রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০২৪
  • ৬৯ জন দেখেছে

শামিমঃ রাজধানীর মুগদা থানার আওতায় মানিকনগর বালুর মাঠে মান্ডায় মদিনাবাগ দিন দুপুরে রাতে প্রকাশ্যে জুয়ার আসর বসিয়া খেলা হচ্ছে অনুসন্ধানে উঠে এসেছে মানিকনগরে বালুর মাঠে মোজাম্মেল সাহেব বাড়ির নিচে চায়ের দোকান। নামই সীমাবদ্ধ চলছে ক্রিকেট ফুটবল মোবাইল। লুডু দিয়ে জুয়ার আসর চলছে অবৈধ ভাবে খেলা

জুয়ার আসর মান্ডা মদিনাবাগ সহ বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে। মেস বাসা বাড়িতে , জুয়া খেলা তার সাথে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা জানা যায় একটি সম্ভবত চক্রের নেতৃত্বে অবৈধ ভাবে চলে এই জুয়া মাদক ব্যবসা মেস বাসা বাড়িতে পুলিশের চোখের সামেনই চলছে অনৈতিক বাণিজ্য। এলাকাবাসি জানিয়েছেন জুয়ার আসর ঘিরে আশে পাশে চলছে মাদকের বাণিজ্য। প্রকাশ্যে জুয়া সমাজে এক ধরণের অস্বস্তি তৈরী হলেও জুয়া বিরুদ্ধে অজানা কারণে ব্যবস্থা নিচ্ছে না পুলিশ। এতে রীতিমতো এলাকায় যুব সমাজ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। মানিকনগর বালুর মাঠে নতুন রাস্তা হুমায়ুন মাস্টার বাড়িতে চলছে জুয়ার বোট। প্রতিদিন বসে জুয়া আসর। এখানে বিভিন্ন স্থানের লোকজন জুয়া খেলার জন্য ভিড়,, জমায়। দিনে দুপুরে চলে লাক্ষ লাক্ষ টাকার জুয়া খেলা। এলাকাবাসির অভিযোগ অনেক আগে উঠেছে অল্প বয়সের তরুণরা এই জুয়ার বোটে খেলতে এসে হেরে গিয়ে করছে চুরি ছিনতাই ডাকাতি হচ্ছে কিশোর গ্যাং এবং। মাদকের, স্রোতে জড়িয়ে যাচ্ছে। অনেকে। জুয়া খেলার কারণে প্রতি রাতেই। আসর ঘিরে সৃষ্টি হয় মারা মারির মতো ঘটনা

স্থানীয় সূত্রে জানা যায় উক্ত স্থানগুলো দিনে দুপুরে এবং রাতে সব সময় বসে জুয়ার আসর যার ফলে তারা নির্বিঘ্নে অবৈধ ভাবে চালায় লাক্ষ লাক্ষ টাকা। এই জুয়া সাথে মাদকের ব্যবসা, অবৈধ গাঁজা হিরন ইয়াবা বিক্রি করতেছে। মানিকনগর এলাকায় একজন বাসিন্দা সাংবাদিকদের বলেন মানিক নগরে জুয়ার আসর নুর ইসলাম নামের এক ব্যক্তি চালিয়ে থাকে। এই জুয়ার বোট থানায় যে বাবু আাসে সেই নাকি তার মামা ভাই আত্মীয় লাগে। এই জুয়ার বোটের মালিক নুর ইসলাম বিভিন্ন সময় কিছু অসাধু পুলিশ অফিসার কে গরুর মাংস অথবা হাঁসের মাংস পিঠা দাওয়াত করে খাওয়ান। এমনকি কয়েকদিন আগে এক পুলিশ অফিসার কে অপমান করার চেষ্টা করে এবং তাদের সেখানে কিছু অসাধু পুলিশ মীমাংসা করে দেয় মানিকনগরে মডেল স্কুল মোড়ে কোন জনগণ প্রতিবাদ করলে তাকে ভয় ভীতি পিটিয়ে আহত করে থানা মামলা দায়ের করলে তার ফ্যামিলিকে হুমকি দিতে থাকে, অভিযোগ দায়ের করে টাকা পয়সা নিয়ে মীমাংসা করে দেয়। নুর ইসলামের এই লোকটি ছোট ছোট কিছু বাচ্চাদের নিয়ে কিশোরগ্যাং তৈরি করেছে। তারা এই মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় এলাকার ডিউটিরত পুলিশ সদস্যরা এসব জুয়া মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে যায়এলাকায় অনেকেরই ধারণা পুলিশের সঙ্গে লিয়াজো করেই জুয়া মাদক বিক্রি করেজুয়া আাসর মালিক নুর ইসলাম ছদ্দবেশে থাকে এই বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন থানা একটি বড় অংকের টাকা দেওয়া হয় এবং ডিউটি অফিসারদেরকে প্রতিদিন টাকা দেওয়া হয় এলাকার কিছু নেতাদের টাকা দেওয়া হয়। নেতাদের নাম জানতে চাইলে এড়িয়ে যান। তবে দলীয় প্রোগ্রাম হলে নুর ইসলাম বলে ৫০/৬০ জন লোকের ব্যবস্থা করে দেই যাকে বলা হয় (কিশোরগ্যাং) যার কারণে আমার ব্যবসা চালিয়ে যেতে কোন সমস্যা হয় না। পুলিশ এবং দলের লোক আমার সাথে আছে আমাকে কেউ কিছু করতে পারবে না। একি এলাকার বাড়িওয়ালা জানান এক দের বছর আগে এক সাংবাদিক জাতীয় পত্রিকা নিউজ করেছিল সে একটি দোকানে বসা ছিল তাকে পাকা রাস্তার মাথায় লোকজনের সামনে তাকে বের করে জবাই করার কথা বলে হুমকি ধমকি দিয়ে থাকে। এতেই সে শান্ত হয়নি কিছুদিন আগেও এক সাংবাদিক কে ওয়াসা রোডে শেষ মাথায় আক্রমণ করেছিল সে এখন এলাকায় আসে না। এভাবে বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি দিয়ে থাকেন শুধু তাই না ওই সাংবাদিক এর ফ্যামিলি বিভিন্ন ভাবে তার ছেলেকে ফাসানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। বিভিন্ন রকমের অপরাধমূলক কার্যক্রমে সাংবাদিকের ছেলেকে ফাসানোর চেষ্টা এখনো অব্যাহত রয়েছে মুগদা থানায় বিভন্ন এলাকায় চা দোকানে মোবাইলে বিভিন্ন খেলা দোকানে ভিতর চালিয়ে যাচ্ছে শুধু নামে চা দোকান অথচ চলে জুয়ার আসর। দোকান মালিক প্রতিদিনই বিশ থেকে পঁচিশ হাজার টাকা ইনকাম করে। মুগদা থানার অপারেশন ইনচার্জ কে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান এমন তথ্য তাদের হাতে নেই। তবে তারা খোজ খবর নিবেন। ঘটনা থাকলে তারা ব্যবস্থা নিবেন। অভিযোগ রযেছে, এসব জুয়াড়ীদের সাথে পুলিশের কিছু সোর্স জড়িত। থানা টহল, মোটরসাইকেল টিম সদস্যরা এসব পয়েন্ট থেকে নিয়মিত চাদা নিয়ে থাকে বলেও অভিযোগ রয়েছে। দিকে জুয়ার সাথে যুক্ত একটি সোর্স পাওয়ারসেল টীম কে জানান, মিডিয়ায় লেখালেখি হলে বা উপরের মহলের কোন চাপ থাকলে তা আগে ভাগেই জুয়ার বোট মালিকদের জানিয়ে দেয়া হয়। তাই তাদের ব্যবসা চালিয়ে যেতে কোন সমস্যা হয় না। বরং দিন দিন ব্যবসা বেড়ে চলেছে

আরো পড়ুনঃকুখ্যাত মাদক সম্রাট মো: কামরুল ইসলাম’কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১০

আরো পড়ুনঃআওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণার অভিযোগ

খবরটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এধরনের আরও খবর
© All rights reserved © 2016 digontodhara.news
Theme Customized By BreakingNews